Thursday, March 21, 2013

A Poet in Oblivion! - 1

A Poet in Oblivion! - 1
(Will somebody ever discover me...?)

Will my poetry grow in this world?
And also will it glow?
Will people ever remember my poems?
Or at least, will they read or know?
Everybody writes these days!
Everybody rhymes!
How will I be distinct?
How will I signify my Times?
Shall I water-paint the Beauty - Impulsive and Ephemeral?
Shall I sculpt the Beauty - Classic and Eternal?
Or Shall I try all - whatever pleases me?
Not worrying anything - whatever the Time be!

"Not All Poets are Poets" - declares
One of the purest Bangla Poets
The Great Jibonando Das!
Alas! didn't get his due credits
In his LifeTime!
But millions are still quoting him
Daily in social networks - these days!
Another Great Hero - our Modhu
The Great Michael Modhusudan Datta!
Still not sung well, not being followed
By many - as he should have been!
His English Poems and Verse-Novels
Are gems and unappreciated Jewels!
Bangla got rich with Modhu's return!
What a turn he made, What an Impact!
Innovated Blank-Verse and Liberated
Bangla with Great Drama and Epics!
Modhusudan - An inspiration for the World!
Should be quoted and practiced more
Not only by the Literary Critics!

So where do I go?
Start copying the Masters?
Rest and Practice under their Great Banyan Trees?
Or look for my Styles? For my Forms?
Start questioning the old, start creating new Norms?
Will my Muse mull over me until my ultimate lull?
Will Goddess Saraswati flow
Through me with her divine river?
Or her mortal hoodlums will cry out for my skull?
As to make me another M F Husain!
Ah! What a shame! What a disdain!
Uprooting the sun of the soil - one of the Best!
Died in desert, Mother not giving the ultimate Rest!
Shall I be true to the Art and my rebel Heart?
Even at the cost of Exile or Life?
How do I carve the design of Poems
Foaming inside me now and then?
Extract the words - gone to Heaven?

O my reader from future, have you read me so far?
Then I bow you bending on my knee
If my poetry doesn't please you
I seek my sincerest apology!
Give me better words, better forms - O my Muse, I beg Thee!

Tuesday, March 19, 2013

জীবনটা ফাটাফাটি, মাম্মা - ১

জীবনটা ফাটাফাটি, মাম্মা - ১
(পুরাই অস্থির এই দুনিয়া!)


জীবনটা ফাটাফাটি,
                            মাম্মা -
এসো দেখি, বসো দেখি,
যোগ করে ভাগ করো
                           সবগুলো উড়ালিয়া চুম্মা!

হাসো দেখি, হাসো দেখি,
শিরাম খুশী কই,
                             মাম্মা?
রোসো সব গ্যাঞ্জাম,
                          ছুঁড়ে দাও উড়ালিয়া চুম্মা!

চেনা নাই? ক্ষতি কি?
চেনা ছাড়া গতি কি?
জয় রাগে বাগ বাগ,
হও তুমি শাহবাগ,
                             মাম্মা -
রাত-ভোর গানে গানে,
শিরাম শ্লোগানে,
                          সবদিন হয়ে যায় জুম্মা!

সবকিছু পাও নাই?
আরোকিছু চাও নাই?
অস্থির হয়ো না,
                        মাম্মা!
যোগ করে ভাগ করো
                           সবগুলো উড়ালিয়া চুম্মা!

জোশিলা সবদিন,
হয় কি বলো দেখি,
                          মাম্মা?
কেঁদেকেটে লাভ নাই!
মরণেরে ভয় নাই!
              জীবনেরে ছুঁড়ে দাও উড়ালিয়া চুম্মা!

যে ক'দিন তুমি বাঁচো,
হাসো আর গাও নাচো,
                          মাম্মা!
জীবনের জয় মেনে,
সবাইকে কাছে টেনে,
             দাও তুমি শিরাম চুম্মা!

জীবনটা ফাটাফাটি,
                            মাম্মা -
এসো দেখি, বসো দেখি,
যোগ করে ভাগ করো
                           সবগুলো উড়ালিয়া চুম্মা!

Tuesday, February 19, 2013

মুক্তিযুদ্ধ ২০১৩-এর আহবান - ১ (Liberation War 2013 Invitation - 1)


এখনো কি নিস্পন্দ পড়ে আছি
আত্মকেন্দ্রিক হতাশ মানুষ!
আমাকে নিরপেক্ষ রয়ে যেতে হবে --
অতএব প্রবল দ্রোহে আমি দ্রোহী হবো না!
আমাকে সব সয়ে যেতে হবে --
অতএব প্রবল দ্রোহে আমি দ্রোহী হবো না!
আমাকে অস্তিত্ব বাঁচাতে হবে --
অতএব প্রবল দ্রোহে আমি দ্রোহী হবো না!

দ্রোহে কি সর্বদা নিহত হতে হয়?
(দ্রোহে কি সর্বদা পরাজয়?)

তবুও যদি শূয়োর-শরভেরা এসে
ভেঙ্গে দিয়ে যায় আমার সাজানো বাগান...?
যদি কাপুরুষ-হায়েনারা অদৃশ্য-আড়ালে থেকে
ফোন, এসএমএস, ইমেইল, ফেসবুকে
কেবল মৃত্যুর পরোয়ানা পাঠিয়ে যায়...?
যদি আমারই বাড়ির রাস্তায় রাজীবেরই মতো
পড়ে থাকে আমারই বিকৃত মৃতদেহ...?

তবু কি আসবে না সাহসী মানুষেরা?

তবু কি আসবে না শাহবাগে
মিছিলে-শ্লোগানে শামিল হতে
হে সাহসী ভালো মানুষ
হে বন্ধু আমার ...?

Monday, February 18, 2013

মুক্তিযুদ্ধ ২০১৩ - ১ (Liberation War 2013 - 1)



শান্তি কে না চায়!
যে যুদ্ধে যেতে বাধ্য হয়
সে তো শান্তি আনতেই যুদ্ধে যায়!
শুধু কিছু জাঁহাবাজ-যুদ্ধবাজ ছাড়া
যারা শুধু ক্ষমতা আর ব্যবসা ছাড়া
বোঝে না কিছুই!
তারা মা আর মাটির ভালোবাসা কাকে বলে
বোঝে না কিছুতেই!
তারা শুধু যুদ্ধ বোঝে, চোরা-গুপ্তা খুন বোঝে
বর্ণচোরা হয়ে বিভেদ ছড়ানো বোঝে
সন্দেহের বিষবাষ্প তৈরী করা বোঝে
কুটিল-জটিল চালে বোঝে - যুদ্ধজয়!

আজ চৌদ্দদিন ধরে শাহবাগে শান্তিকামী
তরুণ-তরুণীরা বাধ্য হয়ে নেমেছেন রাজপথে।
গানে-শ্লোগানে গণহত্যার ন্যায্য বিচার আদায়ে
ঘুম-নাওয়া-খাওয়া ভুলে মাটি কামড়ে পড়ে
আছে আবেগে উত্তাল দামাল তরুণের দল!
বন্ধু রাজীবের গুপ্ত-নৃশংস খুনের পর
রক্ত-দৃপ্ত শপথে সচকিত আজ রাজপথ।

মুখোশ-পরা অদৃশ্য হায়েনার দল ঠেলে দিলো
শান্তিকামী সব তরুণেরে দ্বিতীয় একাত্তরে!
আরও কত প্রাণ অকাতরে মা-মাটিরে দিতে
হবে - বলবে আরেক ইতিহাস!

নিস্পৃহ নিরপেক্ষ বিষয়-কুশলী বিজ্ঞ বন্ধুগণ:
আপনারা তো এই দেশে অসীম শান্তি চান?
তাই বিরক্ত এই আসন্ন দীর্ঘমেয়াদী বিরোধ-সংঘাতে?
এই ক্যাকোফোনী অনিশ্চিতে ভ্রু-কুঞ্চিত আপনাদের?
কি হবে ভবিষ্যতে? কি হবে ভবিষ্যতে?
কি দরকার ছিল? ছিলাম ভালো দুধে-ভাতে!
তা হোক না দেশ-বিরোধীর রেকাবীতে খাই
অগুণিত দেশ-প্রেমী মুক্তিযোদ্ধার মৃত-মাংশের-ফল!
দীর্ঘ ৪২ বছর পর কেন ভাই ছড়াও বিভেদের হলাহল?
-- এসবই তো ঠারে-ঠুরে আকারে-ঈঙ্গিতে বলছেন বা
বলতে চাইছেন বিজ্ঞ-প্রাজ্ঞ বিষয়-কুশলী নিরপেক্ষ বন্ধুগণ?

তবে শুনুন: এই যুদ্ধে আমাদের জয় হবেই নিশ্চয়!
আজ মায়ের ডাকে প্রাণপাতে ভয় নেই আর
হে বন্ধু আমার!

Monday, January 28, 2013

আমার দেহভস্ম থেকে - ১ (A Sonnet)


আমার দেহভস্ম থেকে - ১ (A Sonnet)
(কোমরে জামাটা বাঁধা চিনে নিও লাশ)
============================
আজ সকালের ভাতেও মরিচ পোড়া
খেয়ে গেছি ঐ পোষাকের কারখানায়।
প্রতি বারের মতো মালিকেরা জানায়
এবারও লস, চারিদিকে বাজার খুব চড়া।
কাজ করো অবিরাম - রাতদিন জোড়া
করে কাপড়ের চালান যেন ঠিক ঠিক যায়।
হঠাৎ আগুন - কেয়ামত দেখি চোখের কোণায়
দরজা তালা মারা, গলদ আগা-গোড়া!

বেহুঁশ সবাই চারিদিকে ছুটাছুটি ক'রে
মারা যাচ্ছে বিষাক্ত ধোঁয়া ও পায়ের চাপে।
আমি মরে যাচ্ছি মা’গো, থেমে যাবে শ্বাস,
ক্ষতিপূরণ নিতে ভুলো না মালিককে ধরে
শত লাশের ভীড়ে চিনতে ভুলো না সন্তাপে
কোমরে জামাটা বাঁধা চিনে নিও লাশ!

Out-Of-Sync-1 (A Sonnet)


Out-Of-Sync-1 (A Sonnet)
----------------------------
Luis I Kahn lonely staring at me
Through his latest Great Architecture!
Beautiful Assembly House - the Treasure
Since the teen-days spell-bounds me!
Deep blue sorrows oozing out slowly
Yearning human touch, your nurture.
Missed calls open crack, heart's rupture!
I'm free now, you are not free!

I'm sinking Dear, truly Out-Of-Sync
In my Web, In this City's Labyrinth
Our free time slots never coincide!
Lives without pause, without eye blink
In roller-coaster, in lean Hyacinth
Are we drowning slowly in this ride ?

Friday, November 9, 2012

বর দাও মধুকবি - বর দাও অকিঞ্চনে - ১

না পারি লোভ সম্বরিতে, দেখে তোমার মধুর ভান্ডার, হে মধুকবি!
তাইতো হুবহু করি সিঞ্চন, তোমার অমর মণি-মানিক্য-রতন!

"সম্মুখ সমরে পড়ি, বীর-চূড়ামণি
বীরবাহু, চলি যবে গেলা যমপুরে
অকালে, কহ, দেবি অমৃতভাষিণি,
কোন্ বীরবরে বরি সেনাপতি পদে,
পাঠাইলা রণে পুণ: রক্ষকুলনিধি
রাঘবারি? কি কৌশলে, রাক্ষসভরসা
ইন্দ্রজিত মেঘনাদে - অজেয় জগতে -
ঊর্মিলাবিলাসী নাশি, ইন্দ্রে নি:শঙ্কিলা?

বন্দি চরণারবিন্দ, অতি মন্দমতি
আমি, ডাকি আবার তোমায়, শ্বেতভুজে
ভারতি। যেমতি, মাত:, বসিলা আসিয়া,
বাল্মীকির রসনায় (পদ্মাসনে যেন)
যবে খরতর শরে, গহন কাননে,
ক্রৌঞ্চবধু সহ ক্রৌঞ্চে নিষাদ বিঁধিলা,
তেমতি দাসেরে, আসি, দয়া কর, সতি।
কে জানে মহিমা তব এ ভব মন্ডলে?

নরাধম আছিল যে নর নরকুলে
চৌর্য্যে রত, হইল সে তোমার প্রসাদে,
মৃত্যুঞ্জয়, যথা মৃত্যুঞ্জয় উমাপতি!
হে বরদে, তব বরে চোর রত্নাকর
কাব্যরত্নাকর কবি! তোমার পরশে,
সুচন্দন-বৃক্ষশোভা বিষবৃক্ষ ধরে!
হায়, মা, এ হেন পূণ্য আছে কি দাসে?

কিন্তু যে গো গুণহীন সন্তানের মাঝে
মূঢ়মতি, জননীর স্নেহ তার প্রতি
সমধিক। ঊর তবে, ঊর দয়াময়ি
বিশ্বরমে! গাইব, মা, বীররসে ভাসি,
মহাগীত, ঊরি, দাসে দেহ পদছায়া।

-- তুমিও আইস, দেবি, তুমি মধুকরী
কল্পনা! কবির চিত্ত-ফুলবন-মধু
লয়ে, রচ মধুচক্র, গৌড়জন যাহে
আনন্দে করিবে পান সুধা নিরবধি।
।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।
।।।।।।।।।।

নামি আমি, কবি-গুরু, তব পদাম্বুজে,
বাল্মীকি! হে ভারতের শিরঃচূড়ামণি,
তব অনুগামী দাস, রাজেন্দ্র-সঙ্গমে
দীন যথা যায় দূর তীর্থ-দরশনে!
তব পদ-চিহ্ন ধ্যান করি দিবা নিশি,
পশিয়াছে কত যাত্রী যশের মন্দিরে,

দমনিয়া ভব-দম দূরন্ত শমনে -
অমর! শ্রীভত্তৃহরি; সূরী ভবভূতি
শ্রীকন্ঠ, ভারতে খ্যাত বরপুত্র যিনি
ভারতির, কালিদাস - সুমধুর-ভাষী;
মুরারী-মুরলী-ধ্বনি-সদৃশ মুরারি
মনোহর; কীর্ত্তিবাস, কীর্ত্তিবাস কবি,
এ বঙ্গের অলঙ্কার! - হে পিত:, কেমনে,

কবিতা-রসের সরে রাজহংস-কুলে
মিলি করি কেলি আমি, না শিখালে তুমি?
গাঁথিব নতুন মালা, তুলি সযতনে
তব কাব্যোদ্যানে ফুল; কিন্তু কোথা পাব
(দীন আমি!) রত্নরাজী, তুমি নাহি দিলে,
রত্নাকর? কৃপা, প্রভু, কর অকিঞ্চনে! ---"

আজ প্রায় দুশো বছর পরেও কি উজ্জ্বল তুমি - হে মধুকবি, এ বঙ্গের অলঙ্কার!
তোমার অমরতার তীব্র আকুতির সত্য পরিণতি - কবি, আজ যশের মন্দিরের সমস্ত চূড়ায় চূড়ায়!
তোমার প্রার্থনার মঞ্জুরি ঘোষনা করেছেন বাংলা কবিতার সব অমর দেবতারা!
বাংলা-কবিতা-রসের রাজ সরোবরে কি অপূর্ব বিরাজিত রাজহংস তুমি, দত্ত-কূলোদ্ভব-কবি-শ্রী-মধুসূদন!
কতো যে নতুন মালা গেঁথেছ তুমি বাংলা কবিতায়, আদি-রত্নাকরে পরাজিত করি, হে নব্য-রত্নাকর!
কতো যে বাঙ্গালীর হৃদয় কেঁদেছে তোমার কবিতার জন্য জীবন বিসর্জনে!
এই অতি অক্ষমের হৃদয় মন্দিরে দেবতার আসনে আজো তুমি আছো কবি, সেই সে কৈশোরের উদ্বোধনের দিন হতে শুরু করে - আজও!
আজও এই অকিঞ্চনের চোখের ধারায় কবিতা-কাঞ্চনের অবিনাশী আকুতি - হেরো হে কবি-সম্রাট!
গুরু কবি রবি ঠাকুরের সর্বগ্রাসী কবিতা-মোহতার পরেও, প্রেমী-বিদ্রোহী কবি নজরুলের গানের অপূর্ব ঝংকারের পরেও, শুদ্ধতম কবি জীবনানন্দের অবিনাশী আধুনিকতার পরেও, সুধীন্দ্রনাথ দত্তের পরিশ্রমী বিশুদ্ধ কবিতার পরেও, শক্তি, সুনীল, আল মাহমুদ, শামসুর রাহমান, জয় গোস্বামী, আরও আরও কীর্তিমান বাংলা কবিতা-স্রষ্টাদের পরেও তুমি অনন্য, তুমি প্রাসঙ্গিক, তুমি আজও আধুনিক - কবিতার বর-পুত্র হে মধুসূদন!!
আর তাই -- বর চাই, বর চাই, হে পিত:, কবিতা-রসের রাজসরোবরে রাজহংস-কুলে কি সাহসে খেলা করি আমি, না শিখালে তুমি? ভাবি আমি - তোমার উদ্যমের ফুলগুলো দিয়ে নতুন নতুন মালা,
যদি গেঁথে দিতে পারি কালের পরম্পরায়! তোমার কাব্যোদ্যানের কতশত ফুল! কিন্তু কোথা পাব (দীন আমি!) শত ফুল, আর উত্তর-উত্তর-আধুনিকতার শত-শত-মণি-কাঞ্চন?

তুমি যদি না দাও, বাংলা কবিতার প্রথম বিপ্লবী-ঈশ্বর?

আজ কৃপা তাই, করো মোরে প্রভু, কর কৃপা এই অকিঞ্চনে!